ব্রুকলিনের জ্যাজ এবং জার্মান প্রিসিশনের মধ্যে বড়াই, আমি ভাবতাম গেমসটা জিতনের। কিন্তু, 'অ্যানিম্যাল প্যারাডাইস'—এটা ছিলো একটা আত্মপুনরুদ্ধি,যা अনন-জয়গ।

২৩ বছর বয়সে চাকরি, বাসা, আত্মবিশ্বাস—সবকিছু হারিয়ে একটি জঙ্গল-থিমড স্লট গেমের মধ্যেই আমি 'আত্মা'কে খুঁজেপাই।এটিরই 'গতি', 'প্রতীক'এবং 'ছোটখাটো'চয়নগুলির মধ্যেই।

একজন ডিজিটাল গল্পকথক হিসাবে, আমি দেখেছি কীভাবে ইন্টারঅ্যাকটিভ জগৎ আত্মা সুস্থ করতে পারে। 'Animal Haven'-এর মতো খেলা,ইচ্ছামতো-বহির্ভূত,আবদ্ধতা,পুনরুজ্জীবন।

একজন গেম ডিজাইনার হিসেবে আমি কখনও ভাবিনি, একটি প্রাণী-থিমযুক্ত স্লট খেলা আমার আবেগগত সুস্থতা ফিরিয়ে দেবে। 'ফরেস্ট কি'র ছন্দ ओ 'ওয়াইল্ডকোয়েস্ট'-এর গল্পগুলি —এগুলি 'খেলা'রচনা।

গেমটি শুধু মজা নয়, এটি আমার আত্মা খোঁজার পথ। Animal Paradise-এর মধ্যে দিয়েই আমি চিন্তা, স্বয়ংসংযততা, আনন্দের ছন্দকে ফিরিয়েপাই।

গেমে হারা সত্ত্বেও আমি যখন হাসতে শিখলাম, তখনই 'অ্যানিম্যাল প্যারাডাইজ'-এর ছোট্ট জয়গুলির ম্যাজিকটা বুঝতে পারি। এই গভীর,আবেগপূর্ণকথা,আপনাকেও 'আমি'রইসত্তা-হয়তোআজকেই।

বার্নআউটের পর হারিয়ে যাওয়ার মধ্যে থেকে, একটি জানোয়ার-ভিত্তিক স্লট গেমই আমাকে 'খেলা'র শক্তির মধ্যে খুঁজেপাওয়ার পথওয়ালা।

একটি প্রাণী-ভিত্তিক গেম আমার মনের সুস্থতা ফিরিয়ে দেয়। এটি কোনো উপায়েই শুধুমাত্র বিনোদন নয়—এটি আত্ম-পুনরুদ্ধার, উপস্থিতি, এবংছোট্টা-ছোট্টা জয়গুলিরই পথচলা।